শিশুর বিকাশের জন্য দাদা-দাদির ভুমিকা


নিউজ ডেস্ক: আগে ছোটবেলায় সকালে দাদুর হাত ধরে স্কুল এবং রাতে দাদির কাছে গল্প না শুনলে দিনই সম্পূর্ণ হত না শিশুদের। কিন্তু এখনকার দিনে ছোটদের একা পরিবারেই বড় হতে বেশি দেখা যায়। বেশিরভাগেই সব সময় দাদা-দাদু বা নানা-নানির সঙ্গ পাওয়ার সৌভাগ্য হয় না শিশুদের। কিন্তু বিজ্ঞান বলছে একটা বাচ্চার সুস্থভাবে বেড়ে ওঠার জন্য শুধু বাবা-মা নয়, দাদা-দাদু বা নানা-নানির সঙ্গ সমান জরুরি।

দাদা-দাদু বা নানা-নানি বাড়িতে থাকা মানে শুধু যে আপনি নিশ্চিন্ত হয়ে বাচ্চার দায়িত্ব তাদের হাতে ছাড়তে পারেন, তাই নয়, তারা সবরকম ভাবে আপনার বাচ্চার খেয়াল রাখেন, যত্ন করেন।

তাদের কাছ থেকে একটা ছোট ছেলে বা মেয়ে তার পারিবারিক ইতিহাস জানতে পারে। যা বড় হয়ে তাদের মানসিকতা গড়ে তোলার কাজে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিজের পারিবারিক ইতিহাস তাকে নিজেকে চিনতে শেখাবে, বুঝতে শেখাবে।

ন্যায়-নীতি, সামাজিক মূল্যবোধ এবং আবেগের প্রথম শিক্ষা বাচ্চারা দাদা-দাদু বা নানা-নানির কাছ থেকেই পায়। বাবা-মা যখন হাজার কাজে ব্যস্ত থাকেন, তখন শিশুরা তাদের সাথে বন্ধুর মতো মিশে মনের খোঁজ পাওয়ার চেষ্টা করেন।

এছাড়া দাদা-দাদু বা নানা-নানির সঙ্গে সময় কাটালে বাচ্চারা বয়স্কদের সম্মান করতে শিখবে, তাদের খেয়াল রাখতে শিখবে।

নাতি-নাতনির সঙ্গে সময় কাটাতে পারলেও দাদা-দাদু বা নানা-নানিও বয়সজনিত অবসাদে পড়বেন না। একাকিত্ব থেকে এই অবসাদের জন্ম হয়। নাতি-নাতনির সঙ্গ তাদের একা বোধ করতে দেবে না।
স্টাইল হিল/এসএইচ
Labels:fashion,science

Post a Comment

[blogger][facebook][twitter][disqus]

sytle hill

{facebook#https//www.facebook.com/sahadatsayeed} {twitter#https//www.twitter.com/sahadatsayeed} {google-plus#https//www.google_plus.com/sahadatsayeed} {pinterest#https//www.pinterest/sahadatsayeed} {youtube#https//www.youtube.com/sahadatsayeed} {instagram#https//www.instagram.com/sahadatsayeed}

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget