শীতে ত্বক ভাল রাখার উপায়
শীতে ত্বকের যত্নে ব্যবহার করতে হবে ময়েশ্চারাইজ। ময়েশ্চারাইজ শীতের শুষ্কতা কমিয়ে ত্বককে করে মসৃণ ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল। তবে এখন প্রশ্ন হলো– কীভাবে ময়েশ্চারাইজ ব্যবহার করে ত্বক ভালো রাখবেন।
তাহলে আসুন জেনে নিই শীতে কিভাবে নেবেন ত্বকের যত্ন-
ত্বকে ময়েশ্চারাইজ ব্যবহার:
শীতে ত্বকের যত্নে ভালো ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। বাজার থেকে বাদাম তেল বা এভাকাডো সমৃদ্ধ ময়েশ্চারাইজার কিনুন। এগুলো ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। যতবার ত্বক শুষ্ক মনে হবে ততবার ব্যবহার করুন।
আর্দ্রতা বজায় রাখুন:
শীতকালে ত্বকের আর্দ্রতা বজায়ে মাঝে মাঝে মুখে পানির ঝাপটা দিন। সহজে ত্বক শুষ্ক হবে না।
ঠোঁটের পরিচর্যা:
কখনই জিব দিয়ে ঠোঁট ভেজানো উচিত নয়। কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল মধুর সঙ্গে মিশিয়ে ঠোঁটে লাগালে ঠোঁট কখনই ফেটে যাবে না।
অতিরিক্ত গরম পানি:
গোসলের সময় আরাম অনুভব হলেও অতিরিক্ত গরম পানি দিয়ে মুখ, মাথা ধোয়া থেকে বিরত থাকবেন। অতিরিক্ত গরম পানি মুখের ত্বকের ফলিকলগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করে ফেলে, যা ত্বককে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে। গোসলের সময় পানিতে কয়েক ফোঁটা জোজোবা বা বাদাম তেল দিয়ে নিলে তা ত্বককে আর্দ্র ও মসৃণ করতে সহায়তা করে।
সানস্ক্রিন ব্যবহার:
অনেকে মনে করেন শীতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। শীতকালেও বাইরে বের হওয়ার ৩০ মিনিট আগে এসপিএফ ১৫-৩০ সম্পন্ন সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
ভেজা ত্বকের পরিচর্যা করুন:
গোসলের পর এবং প্রতিবার মুখ ধোয়ার পর ভেজা অবস্থায় ময়েশ্চারাইজার বা লোশন ব্যবহার করুন। এতে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকবে।
চুলের যত্ন:
শীতকালে কখন ভেজা চুলে বাইরে বের হওয়া উচিত নয়। এতে করে চুলের আর্দ্রতা নষ্ট হয় এবং চুল ভেঙে যায়।
হ্যাট পরুন:
চুল ও মাথার তালুর আর্দ্রতা ধরে রাখতে হ্যাট পরুন। তবে হ্যাটটি যাতে বেশি টাইট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন। সূত্র: ইন্টারনটে
Post a Comment